পরিবেশদূষণং

আমাদের চারপাশে জল স্থল বায়ুমণ্ডল ইত্যাদি নিয়ে পরিবেশ গঠিত। সভ্যতার ক্রমবিকাশে তার ভয়াবহ দূষণ হচ্ছে। পরিবেশদূষণ চারধরণের – বায়ুদূষণ, মাটিদূষণ, জলদূষণ এবং শন্দদূষণ। গাছ নির্মল স্বাস্থ্যকর বায়ু উৎপাদন করে। গাছ যেমন বায়ু শোধন করে, ভূমিকেও রক্ষা করে। তাই আজকাল বনবিভাগ বৃক্ষরোপণে উৎসাহ দিচ্ছে। জলদুষণ রোধে জলে নোংরা আবর্জনা ফেলা যাবে না। শৌচালয় নির্মাণ করতে হবে। পানীয়জল রক্ষায় ব্যবস্থা নিতে হবে। বিভিন্ন যানবাহনের, মাইকের থেকে বের হওয়া শব্দ দায়ী শব্দদূষণে। তবে জন সচেতনতা ছাড়া সবকিছুই ব্যর্থ হবে।   

অস্মাকং চতুষ্পার্শ্বস্থং জলং স্থলং বায়ুমণ্ডলং ইত্যাদিকম্ অবলম্ব্য পরিবেশঃ গঠিতঃ ভবতি। সভ্যতায়াঃ ক্রমবিকাশেন তস্য ভয়াবহং দূষণং জাতম্। পরিবেশদূষণং চতুর্বিধং – বায়ুদূষণং মৃত্তিকাদূষণং জলদূষণং তথা শব্দদূষণং চ ইতি। বৃক্ষাঃ নির্মলং স্বাস্থ্যকরং প্রাণবায়ুং উৎপাদয়ন্তি। বৃক্ষেণ যথা বায়ুঃ শোধিতঃ স্যাৎ তথৈব ভূমি: অপি সংরক্ষিতা স্যাৎ। তস্মাৎ অধুনা বনবিভাগেন বৃক্ষরোপণায় উৎসাহঃ প্রদীয়তে। জলদূষণরোধার্থং বর্জ্যপদার্থাঃ জলে ন নিক্ষেপণীয়াঃ। শৌচালয়ঃ নির্মাণ কর্তব্যঃ। পানীয়জলস্য সুরক্ষার্থং ব্যবস্থা অবলম্বনীয়া। বিবিধযানেভ্যঃ শব্দবর্ধকযন্ত্রেভ্যঃ চ নির্গতঃ প্রবলঃ শব্দঃ শব্দদূষণং করোতি। জনচেতনা-বিনা সর্বং ব্যর্থং ভবিষ্যতি।

error: সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত