ভাত গল্পের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

দ্বাদশ শ্রেণির অন্যতম একটি গল্প হলো ‘ভাত’। গল্পটি থেকে গুরুত্বপূর্ণ সংক্ষিপ্ত প্রশ্নের সংকলন এখানে উল্লেখ করা হল। ৮০টিরও বেশি প্রশ্নের উত্তর এখানে দেওয়া হল।

ভাত গল্পের সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন উত্তর

 

ভাত গল্প | মহাশ্বেতা দেবী | দ্বাদশ শ্রেণি

 

[১] ভাত’ গল্পটি কোন পত্রিকায় প্রথম প্রকাশ পায়?

[উ] ১৯৮২ সালে ‘ম্যানিফেস্টো’ পত্রিকায়।

 

[২] ‘ভাত’ গল্পের উৎস লেখ।

[উ] মহাশ্বেতা দেবীর ‘শ্রেষ্ঠ গল্প’।

 

[৩] কী রকম যেন উগ্র চাহনি’—কার কথা বলা হয়েছে?

[উ] উচ্ছবের কথা বলা হয়েছে।

 

[৪] উচ্ছবের চাহনি কার ভালো লাগেনি?

[উ] বড়ো বাড়ির বড়ো বউয়ের।

 

[৫] গল্পের প্রথমে উচ্ছবকে কিভাবে দেখা যায়?

[উ] উচ্ছবের কোমর পর্যন্ত ময়লা লুঙ্গি অত্যন্ত ছোটো। চেহারাটা বুনো বুনো।

 

[৬] তার বিয়ে হয়নি—কার?

[উ] বড়ো বাড়ির বড়ো পিসিমার।

 

[৭] বড়ো পিসিমার বিয়ে না হওয়ার কারণ কী ছিল?

[উ] [ক] সবাই বলে—সংসার চালানোর কারণে বড়ো বাড়ির কর্তা তার মেয়েকে বিয়ে দেননি। বুড়ো কর্তার বউ মরে গেলে সংসারের দায়িত্ব পিসিমার ঘাড়ে চাপে। [খ] বড়ো বাড়ির লোকেদের মতে, পিসিমার বিয়ে হয়েছে ঠাকুরের সঙ্গে। অর্থাৎ তিনি দেবতার কাছে নিজেকে সেবিকা হিসেবে উৎসর্গ করেছেন।

 

[৮] ‘উনি আমার পতিদেবতা’—কে কার পতিদেবতা?

[উ] শিবঠাকুর পিসিমার পতিদেবতা।

 

[৯] উচ্ছব কিসের বিনিময়ে কাজ করে?

[উ] ‘ভাত খাবে কাজ করবে’।

 

[১০] বড়ো বাড়িতে হোম-যজ্ঞ হচ্ছে কেন?

[উ] বুড়ো কর্তা মরতে বসেছেন বলে, তাকে বাঁচানোর জন্য।

 

[১১] বুড়ো কর্তার বয়স কত?

[উ] ৮২ বছর।

 

[১২] বুড়ো কর্তার কিসের রোগ হয়েছিল?

[উ] লিভার ক্যান্সার।

 

[১৩] ‘শাশুড়ির মাছ খাওয়া বুঝি ঘুচে যায়’—কারণ কী?

[উ] কারণ বুড়ো কর্তা মারা গেলে অর্থাৎ তার স্বামী মারা গেলে আমিষ খাওয়া হবে না।

 

[১৪] শাশুড়িকে খাওয়ানো কার কাজ?

[উ] বাড়ির মেজো বউয়ের কাজ।

 

[১৫] বড়ো বাড়িতে মাছের যজ্ঞি লেগেছে কেন?

[উ] বুড়ো কর্তা মরতে বসেছে বলে বাড়িতে ইলিশ, পাকা পোনার পেটি, চিতলের কোল, ডিম পোড়া ট্যাংরা, বড়ো ভেটকি প্রভৃতি রান্নার আয়োজন চলছে।

 

[১৬] বুড়ো কর্তার সেজো ছেলে কোথায় থাকে?

[উ] বিলেতে।

 

[১৭] বুড়ো কর্তার কয়টি ছেলে?

[উ] চার ছেলে, তার মধ্যে তিন ছেলে বাড়িতে থাকে।

 

[১৮] বড়ো বাড়ির ছেলেরা কখন ঘুম থেকে ওঠে?

[উ] বেলা ১১টার পর।

 

[১৯] বড়ো বাড়ির ছেলেরা চাকরি করেনা কেন?

[উ] ক. এই বাড়ির ছেলেরা বেলা ১১টার আগে ঘুম থেকে ওঠে না। খ. ১৮ খানা দেবত্র বাড়ি আর বাদায় প্রচুর জমি থাকলে কাজ করার প্রয়োজন হয় না।

 

[২০] শ্বশুর কার কাছে দেবতার সমান?

[উ] বড়ো বউমার কাছে।

 

[২১] শ্বশুরের জন্য বড়ো বউ কী কী কাজ করতেন?

[উ] বড়ো বউ যা যা করতেন—দই পেতে ইসবগুল দিয়ে শরবত করে দিতে হতো, খাওয়ার পাঁচ মিনিট আগে রুটি লুচি তৈরি করা, শ্বশুরের বিছানা পাতা, পা টেপা ইত্যাদি।

 

[২২] তান্ত্রিক এনেছেন কে?

[উ] ছোটো বউয়ের বাবা।

 

[২৩] শ্বশুরকে সুস্থ করবার জন্য তান্ত্রিকের নিদান কী ছিল?

[উ] হোম-যজ্ঞ করতে হবে। বেল, ক্যাওড়া, অশ্বত্থ, বট ও তেঁতুল গাছের কাঠ এক মাপে কাটতে হবে। এর সঙ্গে প্রয়োজন কালো বিড়ালের লোম এবং শ্মশানের বালি।

 

[২৪] বড়ো বাড়ির বিভিন্ন চালের পরিচয় দাও।

[উ] ক। নিরামিষ ডাল তরকারির সঙ্গে হয় ঝিঙেশাল চাল। খ। মাছের সঙ্গে হয় রামশাল চাল। গ। বাড়ির বড়ো ছেলের জন্য কনকপাণি চাল। ঘ। মেজো ও ছোটো ছেলের জন্য পদ্মজালি চাল। ঙ। বাড়ির বামন চাকরদের জন্য মোটা সাপটা চাল।

 

[২৫] বড়ো বাড়ির চাল কোথা থেকে আসে?

[উ] বাদা থেকে।

 

[২৬] উচ্ছব বড়ো বাড়িতে কার জানা-শোনায় এসেছিল?

[উ] বাসিনী জানাশোনায়, বাসিনী ঐ বাড়ির ঝি।

 

[২৭] বাসিনীর সঙ্গে উচ্ছবের সম্পর্ক কী?

[উ] গ্রাম সম্পর্কে দাদা।

 

[২৮] উচ্ছবের প্রকৃত নাম কী?

[উ] উৎসব নাইয়া।

 

[২৯] ‘এদেরকে বলিহারি ঝাই’—বাসিনী এমন বলেছে কেন?

[উ] উচ্ছব অনেকদিন ভাত খায়নি জেনেও তাকে আগে খেতে না দিয়ে কাজ করিয়ে নিচ্ছিল। এই কারণে বাসিনী এমন মন্তব্য করেছিল।

 

[৩০] উচ্ছবের কপাল মন্দ ছিল কেন?

[উ] যখন ত্রাণের রান্না খিচুরি দেওয়া হচ্ছিল তখন উচ্ছব স্ত্রী-পুত্র-কন্যার শোকে খিচুরি খেতে যেতে পারেনি। উচ্ছবের আর ভাত খাওয়াও হয়নি।

 

[৩১] ‘চোখ ঠিকরে বেরিয়ে আসে তার’—কার কথা বলা হয়েছে?

[উ] বড়ো বাড়িতে বিভিন্ন রকমের চাল দেখে উচ্ছব অবাক হয়ে গিয়েছিল। এখানে সেই কথাই বলা হয়েছে।

 

[৩২] ‘বেচেও দিচ্চে নুক্কে নুক্কে’—কে কী বেচে দিচ্ছে?

[উ] বড়ো পিসিমা বাড়ির চাল বেচে দেন। আর বাসিনী সেই চাল লুকিয়ে বেচে দেয়।

 

[৩৩] ‘আমিই বেচতেছি সে চাল’—কার কথা বলা হয়েছে?

[উ] বাসিনীর কথা বলা হয়েছে।

 

[৩৪] ‘দে বাসিনী ব্যাগ্যতা করি তোর’—এমন কথা বলার কারণ কী?

[উ] ব্যাগ্যতা কথার অর্থ হলো, অনুরোধ করা। উচ্ছব অনেক দিন ভাত খায়নি। আর ভাত খাওয়ার জন্যই সে শহরে এসেছে। সে বাসিনীকে অনুরোধ জানিয়েছিল, তাকে যেন একমুঠো চাল দেয়।

 

[৩৫] কোন নদীর বন্যায় উচ্ছবের ছারখার হয়ে গিয়েছিল?

[উ] মাতলা নদীর বন্যায়।

 

[৩৬] উচ্ছবের কী সর্বনাশ হয়েছিল?

[উ] উচ্ছবের স্ত্রী, পুত্র, কন্যা বন্যার জলে ভেসে গিয়েছিল। সেই সঙ্গে জমি চাওয়ার দরখাস্ত ছিল যে কৌটোতে সেটিও ভেসে গিয়েছিল।

 

[৩৭] ‘একটা মুখবন্ধ কৌটো ছিল ঘরে’—কোটোর পরিচয় দিয়ে তার মধ্যেকার জিনিসের পরিচয় দাও।

[উ] [] উচ্ছবের বাড়িতে একটি টিনের কৌটো ছিল। [] টিনের কৌটোর মধ্যে ছিল একটি দরখাস্তের নকল। ভূমিহীন উচ্ছব জমি চেয়ে সেই দরখাস্ত করেছিল।

 

[৩৮] উচ্ছবের পিতার নাম কী?

[উ] হরিচরণ নাইয়া।

 

[৩৯] ‘তোরেও তো টেনে নেচ্ছল’—কে কার সম্পর্কে একথা বলেছে?

[উ] গ্রামের সাধন দাশ একথা বলেছিল। একটা গাছে বেধে গিয়ে উচ্ছব বেঁচে যায়—সাধন দাশ একথা বলেছিল।

 

[৪০] মহানাম শতপথি কে?

[উ] গ্রামের পুরোহিত, বন্যায় মৃতদের শ্রাদ্ধশান্তি করেছিলেন ইনি।

 

[৪১] ঘর করার খরচ কে দেবে?

[উ] সরকার।

 

[৪২] সতীশ মিস্ত্রির কোন কোন ধানে মড়ক লেগেছিল?

[উ] হরকুল, পাটনাই এবং মোটা –এই তিন ধরনের ধানে।

 

[৪৩] উচ্ছবের মনিব কে?

[উ] সতীশ মিস্ত্রি।

 

[৪৪] ‘তা কাঁদবো না এতটুকু?’—উচ্ছব কেন কেঁদেছিল?

[উ] উচ্ছবের মনিব সতীশ মিস্ত্রির তিনরকম ধানেই মড়ক লেগেছিল। সেইকারণে ভবিষ্যতের কথা ভেবে সে কেঁদেছিল।

 

[৪৫] ঝড়ের রাতে উচ্ছবরা কী খেয়েছিল?

[উ] বন্যার দিন সন্ধ্যায় উচ্ছবরা পেট ভরে খেয়েছিল। হিঞ্চে সেদ্ধ আর গুগলি সেদ্ধ, নুন আর লঙ্কা পোড়া।

 

[৪৬] উচ্ছবের কন্যার নাম কী?

[উ] চন্নুনী

 

[৪৭] টিনের কৌটো উচ্ছব  কোথায় পেয়েছিল?

[উ] সতীশবাবুর নাতি কেনা ফুটকলাই খায়। সেই ফুটকলাইয়ের পাত্রটি উচ্ছব নিয়ে এসেছিল।

 

[৪৮] তান্ত্রিকের নতুন বিধান কী?

[উ] আগে সব রেঁধে রাখতে হবে এবং হোম-যজ্ঞের পর সেই রান্না খাওয়া যাবে।

 

[৪৯] যজ্ঞের কাঠ কতখানি লম্বা হবে?

[উ] দেড় হাত লম্বা হবে।

 

[৫০] কীসের গন্ধ উচ্ছবকে উতলা করে তুলেছিল?

[উ] ফুটন্ত ভাতের গন্ধ।

 

[৫১] বাসিনী উচ্ছবকে খাওয়ার জন্য কী এনে দিয়েছিল?

[উ] এক ঠোঙা ছাতু।

 

[৫২] উচ্ছবের বাদায় কী হয়?

[উ] গুগলি, গেঁড়ি, কচুশাক, সুশনো শাক।

 

[৫৩] ‘সাগরে শিশির পড়ে’ বলতে কী বোঝানো হয়েছে?

[উ] দীর্ঘদিনের অভুক্ত উচ্ছবকে এক মুঠো ছাতু দিয়েছিল বাসিনী। খিদের মাঝে এই সামান্য পরিমাণ ছাতু শিশির তুল্য।

 

[৫৪] টিনের কৌট থাকলে উচ্ছব কী করত?

[উ] উচ্ছব ভিক্ষা করতে যেতে পারতো।

 

[৫৫] উচ্ছবের পরিবারের শ্রাদ্ধ কোথায় করবে ভেবেছিল?

[উ] কালীঘাটে।

 

[৫৬] উচ্ছব কতটা কাঠ কেটেছিল?

[উ] আড়াই মণ কাঠ বা এক কুইন্টাল কাঠ।

 

[৫৭] মন্দিরের চাতালে তিনটি ছেলে কী খেলছিল?

[উ] তাস খেলছিল।

 

[৫৮] উচ্ছবের ঠাকুমা কী বলতেন?

[উ] ‘রন্ন হল মা নক্কী’ অর্থাৎ অন্ন হল মা লক্ষ্মী।

 

[৫৯] পিসিমার মতে বুড়ো কর্তা কতদিন বাঁচবে?

[উ] ৯৮ বছর।

 

[৬০] ‘সে অত্যন্ত ঘাবড়ে যায়’—কারণ লেখ।

[উ] পড়ন্ত বিকেলে উচ্ছব ঘুম থেকে উঠেই বড়ো বাড়ির সামনে লোকের জটলা এবং বেশ কয়েকটি গাড়ি দেখে ঘাবড়ে গিয়েছিল।

 

[৬১] সতীশবাবু উচ্ছবকে ভাত খেতে দেয়নি কেন?

[উ] বন্যার পর উচ্ছবের মনিব সতীশবাবু উচ্ছবকে খেতে দেয়নি। সতীশবাবুর মতে উচ্ছবকে একা খেতে দিলে হবে না কারণ অন্যরা জানতে পারলে পঙ্গপালের মতো ছুটে আসবে।

 

[৬২] বড়ো বাড়িতে ঢুকতেই উচ্ছব কার বিলাপ শোনে?

[উ] বড়ো পিসিমার।

 

[৬৩] ‘নইলে দোষ লাগবে’—কেন?

[উ] মৃত বুড়ো কর্তাকে রাতেই দাহ করতে না পারলে দোষ লাগবে অর্থাৎ পাপ হবে।

[৬৪] বুড়ো কর্তার মৃত্যুর জন্য তান্ত্রিক কী অজুহাত দেখিয়েছিল?

[উ] তান্ত্রিকের মতে, বুড়ো কর্তার তিন ছেলে হোমযজ্ঞ ছেড়ে উঠে গিয়েছিল বলে বুড়ো কর্তার মৃত্যু হয়েছে।

 

[৬৫] কখন বুড়ো কর্তার দেহ নিয়ে যাওয়া হয়?

[উ] রাত একটার পর বোম্বাই খাটে চড়িয়ে বুড়ো কর্তাকে  নিয়ে যাওয়া হয়।

 

[৬৬] উচ্ছব কী নিয়ে দৌড় মেরেছিল?

[উ] মোটা চালের হওয়া ভাতের বড়ো দেকচি নিয়ে পালিয়েছিল।

 

[৬৭] ভাত খাওয়ার ব্যাপারে বাসিনী উচ্ছবকে  বাধা দিয়েছিল কেন?

[উ] ভাত নিয়ে উচ্ছব দৌড় দিলে বাসিনী জানিয়েছিল –অশৌচ বাড়ির ভাত খেতে নেই।

 

[৬৮] কামট কী?

[উ] সুন্দরবন অঞ্চলের কুমির।

 

[৬৯] উচ্ছব ডেকচি নিয়ে কোথায় পালিয়েছিল?

[উ] স্টেশনে।

 

[৭০] কীসের স্পর্শে উচ্ছব স্বর্গসুখ পেয়েছিল?

[উ] ভাতের স্পর্শে।

 

[৭১] কীসের অপরাধে উচ্ছবের জেলে যেতে হয়?

[উ] পিতলের ডেকচি চুরির অপরাধে।

 

[৭২] কোন ট্রেনে উঠে উচ্ছব দেশে যেতে চেয়েছিল?

[উ] ক্যানিং যাওয়ার ট্রেনে উঠে।

 

[৭৩] আসল বাদার খোঁজ উচ্ছব করতে পারে না কেন?

[উ] থানায় নিয়ে যাওয়ায় উচ্ছবের আর আসল বাদার খোঁজ করা হয় না।

 

[৭৪] বড়ো বাড়ির মন্দিরে মাথায় কীশের ত্রিশূল ছিল?

[উ] পিতলের।

 

[৭৫] লোকজন উচ্ছবকে কোথায় ধরে ফেলেছিল?

[উ] স্টেশনে।

 

[৭৬] উচ্ছবের চোখ কীসের মতো হিংস্র ছিল?

[উ] বাদার কামটের মতো।

 

[৭৭] কার্তিক মাসে ধান কী হয়ে গিয়েছিল?

[উ] খড় হয়ে গিয়েছিল।

 

[৭৮] ‘রান্না পথে ঢেলে দিগে যা’—কে কাকে বলেছিল?

[উ] বড়ো পিসিমা বাসিনী কে বলেছিল।

 

[৭৯] ছাতু খাওয়ার পর উচ্ছব কোথা থেকে জল খেয়েছিল?

[উ] মিষ্টির দোকান থেকে মাটির ভাঁড়ে।

 

[৮০] কলকাতায় আসার সময় উচ্ছবের গা-জ্ঞেয়াতিরা কী বলেছিল?

[উ] কালীঘাট থেকে যেন বউ-ছেলে-মেয়ের শ্রাদ্ধ শান্তি করে নেয়।

 

[৮১] উচ্ছব স্নান করতে চায়নি কেন?

[উ] স্নান করলে উচ্ছবের খিদে বেড়ে যাবে বলে।

 

[৮২] শব বাহকদের পিছনে কারা দৌড়াচ্ছিল?

[উ] কীর্তনের দল।

 

[৮৩] বুড়ো কর্তার বোম্বাই খাট কোথা থেকে আনা হয়েছিল?

[উ] বাগবাজার থেকে।

 

[৮৪] বাদা অলতে কী বোঝানো হয়েছে?

[উ] বাদা বলতে  নিম্নভূমিকে বোঝায়। জলের অভাব থাকে না বলে একাহ্নে প্রচুর ধান জন্মায়। সুন্দরবন অঞ্চলকে ‘বাদা’ নামে অভিহিত করা হয়।

   

 

error: সর্বস্বত্ত্ব সংরক্ষিত